ব্যবসা পরিচালনার জন্য ই-কমার্স রেগুলেটরি অথরিটি গঠনের জন্য হাইকোর্টে রিট

ব্যবসা পরিচালনার জন্য ই-কমার্স রেগুলেটরি অথরিটি গঠনের জন্য হাইকোর্টে রিট

ব্যবসা পরিচালনার জন্য ই-কমার্স রেগুলেটরি অথরিটি গঠনের নির্দেশনা চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।

বিচারপতি এম ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের হাইকোর্ট বেঞ্চে আজ সোমবার এ রিট আবেদনের অনুমতি নেওয়া হয়েছে।

বাণিজ্য সচিব, অর্থসচিবসহ সংশ্লিষ্টদের রিটে বিবাদী করা হয়েছে। অ্যাডভোকেট আনোয়ারুল ইসলাম নামের এক আইনজীবী এ রিট দায়ের করেছেন।

এর আগে গতকাল গ্রাহকদের প্রতারণার হাত থেকে বাঁচাতে ই-কমার্স ব্যবসাকে আইনের অন্তর্ভুক্ত করতে হবে বলে মন্তব্য করেন অ্যাটর্নি জেনারেল এ এম আমিন উদ্দিন।

অ্যাটর্নি জেনারেল বলেন, ‘দেখুন, পৃথিবীর সব দেশেই ই-কমার্সের ব্যবসা রয়েছে। এটা জনপ্রিয় একটা ব্যবসা। আমাদের দেশে ই-কমার্স ব্যবসা নতুন। কতিপয় অসাধু ব্যক্তি তাদের অসাধু কার্যকলাপের জন্য ই-কমার্স ব্যবসা পেছনের দিকে নিয়ে গেল। নতুন একটা ব্যবসায় মানুষজন কাজ করতে পারতো। সেটাকে প্রশ্নের মুখে ফেলে দিয়ে ই-কমার্স ব্যবসাটাকে নষ্ট করে ফেলা হলো।’

রাষ্ট্রের প্রধান আইন কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আমার জানামতে ই-কমার্স নিয়ে কোনো আইন হয়নি। এটাকে আইনের আওতাভুক্ত করতে হবে। আমি মনে করি, যাঁরা এ ধরনের ব্যবসা করবেন, তাঁদের কাছ থেকে একটা সিকিউরিটি বাংলাদেশ ব্যাংক নিয়ে তাঁদের লাইসেন্স দেবে। সে ক্ষেত্রে কোনো ব্যক্তি যদি কোনো ধরনের প্রতারণার শিকার হন, তাঁদের ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানের সিকিউরিটি মানি থেকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া যেতে পারে। আর কেউ প্রতারিত হলে, তিনি দেওয়ানি ও ফৌজদারি মামলা করতে পারেন। এ ছাড়া ক্রেতাকে সাবধান হতে হবে। আমি সবাইকে একটা পরামর্শ দেব—কোনো ধরনের বিনিয়োগ করার আগে, কোনো পণ্য অর্ডার করার আগে, দয়া করে করে এর ভালো-মন্দ দিকটা ক্ষতিয়ে দেখে তারপর অর্ডার করবেন।’

টেলিফোনে আড়িপাতা বন্ধে রিটের আদেশ পিছিয়ে ২৯ সেপ্টেম্বর ধার্য হাইকোর্টে পরবর্তী

টেলিফোনে আড়িপাতা বন্ধে রিটের আদেশ পিছিয়ে ২৯ সেপ্টেম্বর ধার্য হাইকোর্টে

কমেন্ট