পরাজিত শক্তি যেন দেশকে অস্থিতিশীল করতে না পারে এজন্য পুলিশকে সতর্ক থাকার নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
১৪ বছরে সেঞ্চুরি করে যত রেকর্ড গড়লেন সূর্যবংশী
আইপিএলে গুজরাট টাইটানসের বিপক্ষে বিধ্বংসী এক সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন বৈভব সূর্যবংশী। এতটাই বিধ্বংসী যে ভারতের হয়ে রেকর্ড দ্রæততম সেঞ্চুরির রেকর্ড গড়েছেন। ৩৫ বলের সেঞ্চুরিটা সবমিলিয়ে সর্বকণিষ্ঠ।
১৪ বছর বয়সে সেঞ্চুরি গড়েছেন আরও অনেক রেকর্ড। চলুন তা দেখে নেওয়া যাক-
সর্বকণিষ্ঠ সেঞ্চুরিয়ান
লক্ষেèৗ সুপার জায়ান্টসের বিপক্ষে গত ১৯ এপ্রিল মাঠে নেমে সবচেয়ে কম বয়সে আইপিএল খেলার রেকর্ড গড়েছিলেন সূর্যবংশী। আর গতকাল নিজের তৃতীয় ম্যাচেই আরও বড় ইতিহাস গড়লেন রাজস্থান রয়্যালসের বাঁহাতি ওপেনার। সবচেয়ে কম ১৪ বছর ৩২ দিন বয়সে গড়লেন সেঞ্চুরির রেকর্ড।
এটা অবশ্য শুধু আইপিএলে নয়, স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতেই। আগের রেকর্ডটি বিজয় জোলের। ২০১৮ সালে মহারাষ্ট্রের হয়ে মুম্বাইয়ের বিপক্ষে ১৮ বছর ১১৮ দিনে সেঞ্চুরি করেছিলেন ভারতীয় ব্যাটার।
সর্বকণিষ্ঠ ফিফটি
কম বয়সে আইপিএলে ফিফটির রেকর্ডের মালিকও সূর্যবংশী। আগের রেকর্ডটি ছিল তারই দলের অধিনায়ক রিয়ান পরাগের।
২০১৯ আইপিএলে ১৭ বছর ১৭৫ দিন বয়সে দিল্লির বিপক্ষে করেছিলেন পরাগ।
ভারতের দ্রুততম সেঞ্চুরিয়ান
৩৫ বলে সেঞ্চুরি হাঁকিয়ে ইউসুফ পাঠানের রেকর্ড ভেঙেছেন সূর্যবংশী। এতদিন ভারতের হয়ে আইপিএলে দ্রæততম সেঞ্চুরি মালিক ছিলেন ইউসুফ। ২০১০ সালে মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের বিপক্ষে ৩৫ বলে সেঞ্চুরি করেছিলেন সূর্যবংশীর মতো রাজস্থানের হয়েই। সবমিলিয়ে আইপিএলে দ্বিতীয় দ্রæততম। ২০১৩ সালে পুনে ওয়ারিয়র্সের বিপক্ষে ৩০ বলে সেঞ্চুরি করে শীর্ষে আছেন রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর হয়ে মাঠ মাতানো ক্রিস গেইল।
ভারতের হয়ে সর্বোচ্চ ছক্কা
বিধ্বংসী সেঞ্চুরির ইনিংসটিতে গতকাল ১১টি ছক্কা হাঁকিয়েছেন সূর্যবংশী। যা ভারতের হয়ে যৌথ সর্বোচ্চ। তার মতো ২০১০ সালে রাজস্থানের বিপক্ষে ১১ ছক্কা হাঁকিয়েছেন চেন্নাই সুপার কিংসের হয়ে খেলা মুরালি বিজয়। তবে সবমিলিয়ে আইপিএলে ২০১৩ সালে এক ইনিংসে ১৭ ছক্কা হাঁকিয়ে শীর্ষে ক্রিস গেইল। পুনের বিপক্ষে সেদিন আইপিএলের সর্বোচ্চ ১৭৫ রানের ইনিংস খেলেন বেঙ্গালুরুর সাবেক ওপেনার।
কম ম্যাচে সেঞ্চুরি মালিক
আইপিএলে নিজের তৃতীয় ম্যাচে সেঞ্চুরি পেয়েছেন সূর্যবংশী। যা আইপিএলের ইতিহাসে রেকর্ড। তার চেয়ে আর কেউ এত কম ইনিংসে রেকর্ড গড়তে পারেননি। আগের রেকর্ডটি ছিল যৌথভাবে মনীশ পাণ্ডে, পল বালথ্যাটি ও প্রিয়াংশ আর্যের। প্রত্যেকে চতুর্থ ম্যাচে পেয়েছিলেন।
কমেন্ট