বেপজা কর্তৃপক্ষকে বিশ্বের কাছে বাংলাদেশকে তুলে ধরার আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
লেবাননে ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়ানোর তাগিদ রেডক্রসের
লেবাননের একাধিক যুদ্ধক্ষেত্রে লড়াই চলার পর উত্তেজনা কমানোর চেষ্টায় ইসরাইল ও হিজবুল্লাহর মধ্যে গত ২৬ নভেম্বর ৬০ দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি সই হয়। চলতি মাসের ২৬ জানুয়ারি এই যুদ্ধবিরতি সমাপ্ত হতে পারে। এখনো ইসরাইলি বর্বরতা থেকে কাটিয়ে উঠতে পারেনি লেবাননের বাসিন্দারা। এরমধ্যে নতুন করে আবারও যুদ্ধ শুরু হলে মানবিক সংকট তৈরি হবে।
এমন আবহে শনিবার লেবানন সফরকালে ইন্টারন্যাশনাল কমিটি অফ দ্য রেড ক্রসের (আইসিআরসি) সভাপতি মিরজানা স্পোলজারিক বলেছেন, লেবাননে নতুন করে অবিলম্বে যুদ্ধবিরতির মেয়াদ বাড়াতে হবে।
রোববার (৫ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ খবর দিয়েছে আল জাজিরা।
এক বিবৃতিতে মিরজানা বলেন, বেসামরিকরা মানুষ যুদ্ধবিরতি বাতিলের জন্য সামর্থ্য রাখতে পারে না, তাদের আবার ভারী যুদ্ধের মুখোমুখি করলে যা আরও মৃত্যু ও ধ্বংস ডেকে আনবে।
তিনি আরও বলেন, বাস্তচ্যুত পরিবারকে তাদের ঘরে ফিরে যেতে দিতে হবে, তাদের জীবন পুনর্গঠনের জন্য এবং মানবিক সহায়তার জন্য যুদ্ধবিরতি বজায় রাখা অপরিহার্য।
যুক্তরাষ্ট্র ও ফ্রান্সের মধ্যস্থতায় সম্পাদিত এ চুক্তি অনুযায়ী, দক্ষিণ লেবানন থেকে নিজেদের সেনা সরিয়ে নেবে ইসরাইলি বাহিনী। আর লাতিনি নদীর উত্তর থেকে হিজবুল্লাহ তাদের যোদ্ধাদের পুরোপুরি প্রত্যাহার করে নেবে। যুদ্ধবিরতিকালে কোনো পক্ষই একে অপরের ওপর হামলা চালাতে পারবে না। যদিও যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার এক দিন পরই শর্ত ভেঙে লেবাননে হামলা চালিয়েছে ইসরাইল।
দ্য অ্যাসোসিয়েটেড প্রেসের (এপি) প্রতিবেদন অনুসারে, এখন পর্যন্ত ইসরাইল দক্ষিণ লেবাননের কয়েক ডজন শহরের মধ্যে মাত্র দুটি জায়গা থেকে সেনা প্রত্যাহার করেছে এবং দেশটিতে প্রায় প্রতিদিন বিমান হামলা চালিয়ে যাচ্ছে।
শনিবার হহিজবুল্লাহর নতুন প্রধান নাঈমশনিবার বলেছেন, তার দল ইসরাইলের যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের জবাব দিতে প্রস্তুত।
কমেন্ট